প্রাচীন বাংলার ঐতিহাসিক কান্তজির মন্দির

ইন্দ্রাণী সান্যাল: ঘণ্টার দীর্ঘ পথ। বেয়াড়া ধুলো কুণ্ডলী পাকিয়ে উড়ে এসে যখন হানা দিচ্ছে জানালা দিয়ে, তখন বিমানের মতোই..

মিষ্টি সুবাসে পরিপূর্ণ বকুল ফুল

ইন্দ্রাণী সান্যাল: বকুল ফুলের গাছকে বলা যেতে পারে একটি মায়াবতী বৃক্ষ। তার ফুলের যে শুধু গন্ধে মায়া, বর্ণে মায়া তা নয়। তার পাতায় পাতায়ও একই বিনীত নিবেদন। রাতে ফুল ফোটে আর সারা রাত টুপটাপ ঝরে, ভোরে কিশোরী মালা গাঁথবে..

সাগর নয় রামসাগর

ইন্দ্রাণী সান্যাল : সাগরের কথা উঠলে চোখ বন্ধ করে শোনা যায় তীরে আছড়ে পড়া ঢেউয়ের শোঁ শোঁ আওয়াজ। কিন্তু উত্তরের কক্সবাজার খ্যাত দিনাজপুরের রামসাগরে তা নেই। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা শত শত দর্শনার্থী তবু ভিড় করছেন..

কালের সাক্ষী ঐতিহাসিক লালবাগ কেল্লা

আদিবা বাসারাত তিমা : বাংলাদেশে মুঘল সাম্রাজ্যের এক অনন্য সুন্দর স্থাপত্য লালবাগ কেল্লা। লালবাগ কেল্লা ঢাকার ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ। এটি রাজধানী ঢাকার দক্ষিণে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে বংশাল থানার লালবাগ নামক..

গৌরবের সাক্ষী বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর

আদিবা বাসারাত তিমা : জাদুঘর সবসময় মানুষের অতীত বা তাদের পূর্বপ্রজন্মের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, সভ্যতা, দর্শন, জ্ঞান সবকিছু সংরক্ষণ করে থাকে। কারণ এসব জাদুঘরই অতীত আর ভবিষ্যতের মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে সাহায্য করে। বাংলাদেশ..

গ্রীষ্মে স্বস্তির প্রতীক কৃষ্ণচূড়া

ইন্দ্রাণী সান্যাল : কৃষ্ণচূড়া গ্রীষ্মের অতি পরিচিত ফুল। বাঙালির কবিতা, সাহিত্য, গান ও বিভিন্ন উপমায় কৃষ্ণচূড়া ফুলের কথা নানা ভঙ্গিমায় এসেছে। ‘কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জুরি কর্ণে-আমি ভুবন ভুলাতে আসি গন্ধে ও বর্ণে’..

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়িতে একদিন

ইন্দ্রাণী সান্যাল : বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য খুবই সমৃদ্ধ। এখানে যুগে যুগে কালে কালে পদধূলি দিয়েছেন কত মনীষী। তাঁদের পদধূলিতে যেমন বাংলাদেশের সংস্কৃতি সমৃদ্ধ হয়েছে, তেমনি আমরা পেয়েছি ভিন্ন ভিন্ন মাত্রার সৃষ্টি। শিলাইদহ..

স্নিগ্ধ ও শুভ্রতায় মোড়া বেলি

ইন্দ্রাণী সান্যাল : সুগন্ধি ফুল হিসেবে পৃথিবীজুড়েই বেলির খুব কদর। যুগে যুগে কবিদের কবিতায় বেলি ফুলের বন্দনা দেখেছি আমরা। নিজের বারান্দা বা ছাদবাগানে দু-একটি বেলি ফুলের গাছ ঝুম বৃষ্টির শব্দের সঙ্গে গাছ ঝেপে..

স্মৃতি বিজারিত নাটোর রাজবাড়ি

ইন্দ্রাণী সান্যাল : কাচারি ঘরের বাইরেটা দেখলে মনে হবে ভেতরে দেখার কিছু নেই। তবু এগিয়ে গেলাম অন্ধকারের দিকে। এই ঘরে বাইরে থেকে আলো আসার কোন পথ নেই। শুধুই অন্ধকারের গহ্বরে সেঁধিয়ে যাওয়া। মোবাইলের আলোয় চোখে পড়লো..

উপরে