বায়ার এর এন্ট্রাকলেই আলু চাষির মুখে হাসি
নিজস্ব প্রতিবেদক : সম্প্রতি রাজশাহীর তানোর এলাকায় কিছু আলুর ক্ষেত চারা অবস্থায় বায়ারের এন্ট্রাকল ব্যবহারে সাময়িক ক্ষতি হয়েছিল। এটি ব্যবহারে তারতম্য জনিত কারণে এমনটি হয়। বায়ার কোম্পানীর কর্মকর্তাদের নিবীড় পরিচ্চর্যায় এবং সেই এন্ট্রাকল ব্যবহারেই সতেজ হয়।
বুধবার এসব ক্ষেত পরিদর্শন করেন তানোর স্থানীয় প্রশাসন ও বায়ারের প্রতিনিধি দল। সরজমিন পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুশান্ত কুমার মাহাতো, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামিমুল ইসলাম, তানোর থানা অফিসার্স ইনচার্জ রাকিবুল ইসলাম প্রমুখ।
কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, চারা গজানোর সময়ে ক্ষেতে কিছু আলু এন্ট্রাকল ব্যবহারে রোগাক্রান্ত হয়েছিল। বায়ারের প্রতিনিধিরা প্রতিনিয়ত খোঁজ খবর নিয়েছেন এবং তাদের পরামর্শে আবারো ওই এন্ট্রাকল ব্যবহারেই কাঙ্খিত ফল পেয়েছি। বর্তমানে আলু গাছের বয়স ৫৫-৬০ দিন। গাছের বৃদ্ধি, সতেজতা এবং আলুর সংখ্যাও আশাতীতভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ বিষয়ে বায়ারের প্রতিনিধি জানান, সঠিকমাত্রায় এন্ট্রাকল ব্যবহারে আলুর গাছ ও টিউবারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ফলন ভাল হবে।
এ বিষয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কৃষিবিদ সুশান্ত কুমার মাহাতো বলেন, আলু ও আলুক্ষেতের বর্তমান অবস্থা খুবই ভাল। তিনি মনে করেন কৃষকরা কাঙ্খিত ফলন পাবেন।
838