রাজশাহীতে ভূমি অধিগ্রহণে প্রস্তাবিত এলাকা পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার বিভাগের কর্মকর্তারা

প্রকাশিত: জুলাই ২৩, ২০২২; সময়: ১০:১৩ অপরাহ্ণ |
রাজশাহীতে ভূমি অধিগ্রহণে প্রস্তাবিত এলাকা পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার বিভাগের কর্মকর্তারা

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের উদ্যোগে নতুন একটি কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণার্থে অধিগ্রহণের জন্য প্রস্তাবিত মুসরইল মৌজায় ১৫ বিঘা ভূমি এবং রাজশাহী মহানগরীর সম্বন্বিত নগর অবকাঠামো উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব (নগর উন্নয়ন-১) মোহাম্মদ নুরে আলম সিদ্দিকী ও উপ-সচিব (সিটি কর্পোরেশন-২ শাখা) মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। শনিবার সকালে প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের কর্মকর্তারা।

পরিদর্শনকালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন, সচিব মশিউর রহমান, প্রকল্প পরিচালক ও রাসিকের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী নুর ইসলাম তুষার, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট গোলাম মুর্শেদ, সম্পত্তি কর্মকর্তা আবু নুর মোঃ মতিউর রহমান, সার্ভেয়ার রক্তভো রহমান রোকন ও টুটুল উপস্থিত ছিলেন।

আরো উপস্থিত ছিলেননগর আওয়ামী লীগের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন আহমেদ, মোঃ বাদশা শেখ, ১৯ নং ওয়ার্ড (উত্তর) আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ হাসেন মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাবর আলী, ছোটবনগ্রাম বাইপাস বড় মসজিদ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ সরমান আলী, মদিনা নগর মসজিদ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ হাফিজুর রহমান, মদিনা নগর মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা আব্দুল বারী, জামিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ সাইদুজ্জমান, দারুল সুন্নাহ কওমী মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মোঃ ফরিদুল ইসলাম, দৈনিক সানসাইন পত্রিকার মোঃ নূরুল হক, ১৯ নং ওয়ার্ড সচিব মোঃ নূরুল ইসলাম ফয়সাল, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা সিদ্দিক মোল্লা, রেজা, মোঃ মেরাজুল ইসলাম, আলহাজ্ব মোঃ আজিজুল ইসলাম, মোঃ জামরুল ইসলাম, আলহাজ্ব মোহাম্মদ আলী, মোঃ আফজাল হোসেনসহ আরো গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

উল্লেখ্য, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের উত্তরপূর্ব কোণে বৃহত্তর ১৯নং ওয়ার্ডবাসীর এবং ২৬নং ওয়ার্ডের চন্দ্রিমা আবাসিক, মহানন্দা আবাসিক, পদ্মা আবাসিক এলাকার ও ১৭নং ওয়ার্ডের দক্ষিণপূর্ব এলাকাসহ মুশরইল এলাকার জনসাধারণের দাফনের জন্য পারিবারিক কবরস্থান ছাড়া কোন কবরস্থান না থাকায় অনেক দূর পথ অতিক্রম করে দাফন কাজ সম্পন্ন করতে হয়। এতে জনসাধারণের বিশেষ অসুবিধা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগকালীন লাশ দাফনে খুবই দূর্ভোগে পড়তে হয়। জনস্বার্থে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে জমি অধিগ্রহণ করে কবরস্থান ও ঈদগাহ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করে। ঈদগাহ মাঠটি খেলার মাঠ হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে।

  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
পদ্মাটাইমস ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
topউপরে